অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করা হয়। এরপর আলোচনা পর্বে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনাদর্শ ও শিক্ষার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। পাকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। আলোচনায় ড. খালিদ হোসেন বলেন, “মহানবী (সা.) ন্যায় ও সাম্যের ভিত্তিতে সমাজ প্রতিষ্ঠা করেছেন। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং ইহকাল ও পরকালীন কল্যাণ নিশ্চিতে তাঁর জীবনাদর্শ মুসলমানদের জন্য সর্বদা অনুসরণীয়।”
হাইকমিশনার মো. ইকবাল হোসেন খান বলেন, “সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতিবিজড়িত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) মুসলিম উম্মাহর জন্য পবিত্র ও মহিমান্বিত দিন। তাঁর আদর্শ ও সুন্নাহ বিশ্ববাসীর জন্য উৎকৃষ্টতম দিকনির্দেশনা।”
অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশের অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রবাসী বাংলাদেশিসহ দূতাবাসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন।