ঢাকা | বঙ্গাব্দ

তারেক রহমান জিয়া পরিবারের উত্তরসূরি হিসেবে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হবেন: চসিক মেয়র

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের(চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচনে জনগণ ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে। তারেক রহমান জিয়া পরিবারের উত্তরসূরি হিসেবে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হবেন। জনগণ বিজয়ের মালা পরিয়ে তাকে প্রধানমন্ত্রী করবে। এ আশায় আমরা বুক বেঁধে আছি।
  • আপলোড তারিখঃ 05-09-2025 ইং |
  • নিউজটি দেখেছেনঃ 16061 জন
তারেক রহমান জিয়া পরিবারের উত্তরসূরি হিসেবে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হবেন: চসিক মেয়র ছবির ক্যাপশন: বক্তৃতা করছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন
ad728


আমিনুল হক, নিজস্ব প্রতিনিধি:

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের(চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, আগামী ২০২৬ সালের নির্বাচনে জনগণ ধানের শীষ প্রতীকে ভোট দিয়ে বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে। তারেক রহমান জিয়া পরিবারের উত্তরসূরি হিসেবে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হবেন। জনগণ বিজয়ের মালা পরিয়ে তাকে প্রধানমন্ত্রী করবে। এ আশায় আমরা বুক বেঁধে আছি।


আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের কাজির দেউড়িতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মহানগর শ্রমিক দল যুব কমিটির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


তিনি বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মারা যাওয়ার পর খালেদা জিয়া চাইলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমানকে নিয়ে ঘরে বসে সংসার জীবন চালিয়ে যেতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। যখন দেখলেন স্বৈরাচারী এরশাদ মানুষকে পেটাচ্ছে, নির্যাতন করছে, গণতন্ত্রকে অবদমিত করছে ও লুণ্ঠন করছে তখন তিনি রাজপথে নেমে আসেন।


মেয়র বলেন, খালেদা জিয়া জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে শক্তিশালী করেছেন এবং প্রতিটি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের নিরঙ্কুশ বিজয়ের মাধ্যমে রাজপথের আন্দোলনকে জোরদার করেছিলেন। আপসহীন নেতৃত্বের কারণে এরশাদ বেশিদিন টিকে থাকতে পারেননি। অথচ শেখ হাসিনা বারবার এরশাদের সঙ্গে আঁতাত করেছেন। ১৯৮৬ সালে শেখ হাসিনা এরশাদের সঙ্গে নির্বাচনে গেলেও ১৯৮৮ সালে আর পারেননি খালেদা জিয়ার অদম্য নেতৃত্বের কারণে।


ডা. শাহাদাত বলেন, ১৯৯১ সালের সবচেয়ে গণতান্ত্রিক নির্বাচনে দেশের মানুষ খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছিলেন। এরপর নানা ষড়যন্ত্র হলেও তিনি জনগণের পাশে ছিলেন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে মাইনাস টু ফর্মুলার চেষ্টা হয়েছে, কিন্তু শেখ হাসিনা তখন দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলেন, অথচ আমাদের নেত্রী দেশের মানুষের পাশে ছিলেন।


তিনি আরও বলেন, গত ১৬ বছরে অমানবিক নির্যাতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও মৌলিক অধিকার খর্ব হয়েছে। তবুও দেশনায়ক তারেক রহমান বিদেশে থেকেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলসহ দেশের ১৬ কোটি মানুষকে সংগঠিত করেছেন। জুলাই-আগস্টের আন্দোলন সংগ্রামে ছাত্র-জনতাকে উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রেও তিনি বড় ভূমিকা রেখেছেন।


চট্টগ্রাম মহানগর শ্রমিক দল যুব কমিটির সভাপতি হাসিবুর রহমান বিপ্লবের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো. কামরুল ইসলাম এবং বিভাগীয় শ্রমিক দলের দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম।


নিউজটি পোস্ট করেছেনঃ ADMIN

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
notebook

পানছড়িতে সেনাবাহিনী ও ইউপিডিএফ (মূল) এর মধ্যে গুলিবিনিময়, অত্যাধুনিক অস্ত্র উদ্ধার।