তিনি বলেন, “মাতারবাড়ী-মহেশখালীকে আমরা চীনের সাংহাই বা সিঙ্গাপুরের মতো উন্নতমানের বন্দর তথা কমার্শিয়াল হাবে রূপান্তরিত করতে চাই।”
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আরও বলেন, আগামী তিন মাসের মধ্যে প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে। মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এমআইডিএ) মাধ্যমে প্রায় ৩৩ হাজার একর জমিতে এ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়িত হবে তিন ধাপে—
প্রথম ধাপ: ২০২৫ থেকে ২০৩০ দ্বিতীয় ধাপ: ২০৩০ থেকে ২০৪৫ তৃতীয় ধাপ: ২০৪৫ থেকে ২০৫৫
তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মাতারবাড়ী-মহেশখালী শুধু বাংলাদেশের নয়, দক্ষিণ এশিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।